মহাস্থানগড়
মহাস্থানগড় প্রাচীন বাংলাদেশের প্রত্নতান্ত্রিক নিদর্শন ।এটি বগুড়া থেকে ১৮কিঃমিঃ দুরে অবস্থিত ।পর্যটকদের নিকট ইহা খুবই আকর্ষনীয়। ঐতিহাসিকদের মতে, ২৫০০ খ্রীঃপূঃ মহাস্থান প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ইহা মৌর্য , গুপ্ত এবং সেন বংশের রাজধানী ছিল। মহাস্থানগড় দেখতে আয়তাকার এবং এর দৃশ্যাবলি একে বিশেষ মর্যাদা দান করেছে । এর দৈর্ঘ ৫,০০০ ফিট প্রস্থ ৪,০০০ ফিট এবং গড় উচ্চতা ১৫ ফিট। এই প্রত্নতান্ত্রিক নিদর্শনের চতুর্দিকে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু মাটির ঢিবি রয়েছে। মহাস্থানগড়ে বিক্ষিপ্তভাবে যে টিলাগুলো রয়েছে এগুলো স্থানীয় ভাষায় গোবিন্দভিটা মন্দির, খোদাই পাথর টিলা, পরশুরামের বেদি এবং জীয়ৎকুন্ড নামে পরিচিত।
মহাস্থানগড় প্রাচীন বাংলাদেশের প্রত্নতান্ত্রিক নিদর্শন ।এটি বগুড়া থেকে ১৮কিঃমিঃ দুরে অবস্থিত ।পর্যটকদের নিকট ইহা খুবই আকর্ষনীয়। ঐতিহাসিকদের মতে, ২৫০০ খ্রীঃপূঃ মহাস্থান প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ইহা মৌর্য , গুপ্ত এবং সেন বংশের রাজধানী ছিল। মহাস্থানগড় দেখতে আয়তাকার এবং এর দৃশ্যাবলি একে বিশেষ মর্যাদা দান করেছে । এর দৈর্ঘ ৫,০০০ ফিট প্রস্থ ৪,০০০ ফিট এবং গড় উচ্চতা ১৫ ফিট। এই প্রত্নতান্ত্রিক নিদর্শনের চতুর্দিকে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু মাটির ঢিবি রয়েছে। মহাস্থানগড়ে বিক্ষিপ্তভাবে যে টিলাগুলো রয়েছে এগুলো স্থানীয় ভাষায় গোবিন্দভিটা মন্দির, খোদাই পাথর টিলা, পরশুরামের বেদি এবং জীয়ৎকুন্ড নামে পরিচিত।

মহাস্থানগড়ে ভ্রমন করতে এসে পর্যটকরা পাশেই জাদুঘরেও ভ্রমন করে যেখানে রয়েছে এর সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ন তথ্য। এখানে ডিসপ্লেতে রয়েছে পোড়ামাটির মূতি স্বর্নালংকার এবং বিভিন্ন সময়ের প্রাচীন মুদ্রা। বর্তমানে এইজাদুঘর এবং এলাকা বাংলাদেশ প্রত্নতান্ত্রিক বিভাগ পরিচালনা করে এবং তারা পর্যটকদের গাইড সরবাহ করে।